পুরনো বন্ধু ডা. বিকাশ রঞ্জন ঘোষ আরো লিখেছেন, ‘‘আমরা ভীষণ ভীষণ আনন্দিত ও রোমাঞ্চিত৷ এলাকায় উড্ডয়মান হাজারো আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের পতাকার মাঝে একা হয়ে যাওয়া আমাদের উড়ানো জার্মান পতাকাটি এখন একাকী বীরদর্পে আকাশে উড়ছে আর এলাকাবাসীকে নিজের উন্নত শিরে দাঁড়িয়ে থাকার ঘোষণা দিচ্ছে৷ দীর্ঘজীবী হোক জার্মান ফুটবল দল৷ প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানবেন, আশা করি ভাল আছেন বিভাগীয় সকলে৷''
পাবনা থেকে ডা.এস এম এ হান্নান লিখেছেন, ‘‘অন্তরের অন্তস্তল থেকে জার্মান ফুটবল দলকে জানাই ফুটন্ত লাল গোলাপের শুভেচ্ছা৷ অনেক প্রতীক্ষা অনেক আশা, অনেক সাধনার পর জার্মানি জয়ী হলো৷ বাংলাদেশে জার্মানির ভক্ত কম হলেও আমরা ছিলাম জার্মানির সাপোর্টার৷ জয় হল জার্মানির৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের বর্নিল রূপ
বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনালের আসরকে সামনে রেখে ঢাকাসহ বাংলাদেশের প্রতিটি এলাকা সেজেছে বর্নিল সাজে৷ বাড়ির দেয়াল থেকে রাস্তা-ঘাট, দোকান পাট সবখানেই প্রিয় খেলোয়াড়, প্রিয় দলের পতাকার রং৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
বাড়ির দেয়াল অঙ্কন
কলতাবাজারের একটি বাড়ির বাইরের দেয়ালজুড়ে ফুটবলের এই ছবি বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যেই৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
খেলোয়াড়ের প্রতীকী ছবি
পুরান ঢাকার কলতাবাজারের গলির ভেতরে একটি বাড়ির দেয়ালচিত্রে পাশাপাশি আর্জেন্টিনা ও জার্মানি এই দুই দেশের খেলোয়াড়ের প্রতীকী ছবি৷ ছবিটি যখন আঁকা হয়েছিল তখন কিন্তু এই দুই দলের ফাইনালে খেলার ভাগ্য নির্ধারণ হয়নি৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপ গলি
পুরান ঢাকার কলতাবাজারের এই গলির নাম এখন বিশ্বকাপ গলি৷ ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আসরকে ঘিরে স্থানীয় তরুণ ফুটবলপ্রেমীরা পুরো এলাকা মুড়িয়ে দিয়েছেন বিশ্বকাপ ফুটবলের নানা চিত্র দিয়ে৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
পতাকা বিক্রি
বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে জার্মানি আর আর্জেন্টিনা৷ তাই এই দুই দেশের পতাকা নিয়ে গুলিস্তানে ক্রেতার অপেক্ষায় পতাকা বিক্রেতা জামাল৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
জাতীয় পতাকার সম্মান
বিশ্বকাপে ৩২টি দলে নেই বাংলাদেশ৷ কিন্তু অন্যান্য দলের পতাকার পাশাপাশি দেশের জাতীয় পতাকাকে সম্মান জানাতে ভোলেননি ফুটবল ভক্তরা৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
একনিষ্ঠ ভক্ত আমজাদ হোসেন
মাগুরা জেলার দরিদ্র কৃষক আমজাদ হোসেন ফুটবল বিশ্বকাপের উন্মাদনায় নিজের জমি বিক্রি করেছে, তৈরি করেছেন প্রিয় দল জার্মানির সাড়ে তিন কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের একটি পতাকা৷ এতে ব্যয় হয়েছে এক লাখেরও বেশি টাকা৷ ১৯৮৭ সালে দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত এই কৃষক জার্মানি থেকে আনা ওষুধ খেয়ে সুস্থ হয়ে উঠেন৷ তারপর থেকেই তিনি দেশটির ফুটবল দলের একনিষ্ঠ ভক্ত৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
জার্মান দূতাবাসের সম্মাননা
জার্মানি দলের সমর্থনে দীর্ঘ এই পতাকা তৈরির জন্য আমজাদ হোসেন জার্মান জাতীয় ফুটবল দলের অফিসিয়াল ফ্যানক্লাবের আজীবন সদস্যপদ পাচ্ছেন৷ ঢাকার জার্মান দূতাবাস তাঁকে এ সম্মান জানাচ্ছে৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
ভক্তরা কাঁপছেন বিশ্বকাপ জ্বরে
ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীতে ফুটবল নিয়ে আনন্দ করছে এক কিশোর৷ ফুটবল বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে সারাদেশের ফুটবল ভক্তরা কাঁপছেন বিশ্বকাপ জ্বরে৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
কার্গোতে কসরত
বুড়িগঙ্গা নদীতে চলমান বালুবাহী কার্গো শিপের ফুটবল নিয়ে কসরত করছে দুই কিশোর৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
উড়ছে আর্জেন্টিনা আর জার্মানির পতাকা
ঢাকার পাশের এলাকা কেরাণীগঞ্জের বাড়িগুলোর ছাদে ছাদে উড়ছে আর্জেন্টিনা আর জার্মানির পতাকা৷ ফাইনালে জার্মানির কাছে শোচনীয় পরাজয়ের পর এ এলাকার বেশিরভাগ ব্রাজিল ভক্ত ঐ দেশের পতাকাটা নামিয়ে ফেলেন৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
ক্ষুদে ভক্ত
এই খুদে ফুটবল প্রেমী আর্জেন্টিনা দলের ভক্ত৷ কলতাবাজারের বিশ্বকাপ গলির দেয়ালের পাশে দাঁড়ানো এই শিশুটির মত বাংলাদেশে ফুটবল প্রেমীদের মধ্যে শিশুদের সংখ্যাও কম নয়৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
ঝুলছে ফুটবল
এই ছবিটিও কলতাবাজারের৷ বিশ্বকাপ গলির উপরে ভক্তরা ঝুলিয়ে দিয়েছেন বেশ কিছু ফুটবল৷
-
বিশ্বকাপের রঙে বাংলাদেশ
ভক্তদের উচ্ছ্বাস
কলতাবাজারের এই গলিটিকে সবাই এখন চেনে বিশ্বকাপ গলি নামে৷ এখানে দেখতে পাচ্ছেন জার্মান ফুটবল দলের ভক্তদের উচ্ছ্বাস৷ পুরান ঢাকার এই জায়গাটিতে প্রায়ই জড়ো হন ফুটবল ভক্তরা৷
লেখক: মোস্তাফিজুর রহমান (ঢাকা)
এই জয় জার্মানির একার নয়, এই জয় ইউরোপের, এই জয় আমাদের অর্থাৎ ডয়চে ভেলের পাঠকদের৷ এই জয় ফুটবলের বিশ্বশক্তির৷ এতে জার্মানি যেমন আনন্দিত, তেমনি আমরাও আনন্দিত৷ জার্মানি বার্লিনে এই জয়ের উৎসব পালন করবে, আমরা বাংলাদেশি শ্রোতারা কেন এই জয়ের উৎসব থেকে বাদ পড়বো৷ আমরা চাই ডয়চে ভেলে আবার নতুন করে আমাদের নিয়ে একটি সম্মেলন করুক, যেখানে আমরা বিশ্বকাপের আনন্দটা ভাগাভাগি করতে পারি৷ পরিশেষে ম্যুলার, ক্লোসে, মারিও কে আমার এবং আমার ক্লাবের পক্ষ থেকে অনেক অনেক অভিনন্দন৷ আমাদের পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাবের সবার পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন৷ এই বিজয়ে আমাদের সমর্থন ও ভালবাসার জয় হয়েছে- এজন্য আমরা মহা খুশি৷''
জলির পাড় থেকে মাইকেল হালদার লিখেছেন তাঁর ই-মেলে, ‘‘জার্মানিতে খুব উৎসব চলছে জানলাম বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে যা জেনে আমাদেরও ভালো লাগছে৷''
পরের ই-মেলটি পাঠিয়েছেন নতুন দিল্লি থেকে সুভাষ চক্রবর্তী৷ এই ই-মেলটিও বিশ্বকাপ ফুটবল সম্পর্কে লেখা৷ তিনি লিখেছেন ঠিক এভাবে,
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
জার্মান দলের কোচ
জার্মান দলের কোচ ইওয়াখিম ল্যোভ বলেন, ‘‘স্বাস্থ্যকর খাবার সবার জন্যই প্রয়োজন৷ তবে খেলোয়াড়দের জন্য বিশেষভাবে জরুরি এটা৷ খাবার যে শুধু কাজে শক্তি যোগায় তাই নয়, আমরা ভালো বোধ করি, ভালো বিশ্রাম নিতে পারি, চাপের মুখেও ঠিক থাকতে পারি এবং ‘স্ট্রেস’-কে সহজে প্রতিহত করতে পারি৷ এই সব কিছুতেই খাবারের ভূমিকা বেশ বড়৷’’
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
ফর্মুলা ১ কিন্তু ডিজেলে চলে না
ল্যোভ আরো বলেন, ‘‘ফর্মুলা ১ যেমন ডিজেলে চলে না, তেমনি ভালোভাবে গাড়ি চলতে ভালো তেলের প্রয়োজন৷ আর ঠিক সে রকমই শক্তি এবং মনোযোগের জন্য খেলোয়াড়দের দরকার স্বাস্থ্যকর বা পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার৷ তাছাড়া ফুটবলারদের যেমন পূর্ণবেগে দৌড়াতে হয়, তেমনি দৌড়াতে হয় ম্যারাথন গতিতেও৷’’
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
শরীরের জন্য সঠিক জ্বালানি
খেলোয়াড়দের জন্য গ্রীষ্মকাল অথবা শীতকাল – সব সময় একইভাবে কাজ করতে হয়৷ বয়স যতই হোক ভালো পারফরম্যান্সের জন্য শরীর নামের যন্ত্রটাকে ভালোভাবে যে চলতেই হবে৷ সে জন্যই ফুটবলারদের প্রয়োজন শ্রেষ্ঠ জ্বালানি, অর্থাৎ শ্রেষ্ঠ খাবার৷ এমনটাই বলেন ল্যোভ৷
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
জার্মান দলের পাচকের কথা
কোচ ল্যোভ বলেন, ‘‘আমি বহু বছর এখানে কাজ করছি৷ আর সেই কাজ করতে করতেই জেনেছি যে, বিশ্বকাপে জার্মান ফুটবল দলের পাচক হলগার স্ট্রমব্যার্গ কিন্তু খুবই চিন্তা-ভাবনা করে সুষম খাদ্য রান্না করেন৷ বলা বাহুল্য, খেলোয়াড়দের খাবারে পুষ্টিগুণের কথা সব সময় মাথায় রাখেন তিনি৷’’
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
খাবারে পুষ্টিগুণই যে আসল
হলগার স্ট্রমব্যার্গ-এর ভাষায়, ‘‘খাবার অরগ্যানিক উপায়ে উৎপাদন করা হয়েছে কিনা, সেদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন৷ দোকানে তৈরি বা ‘রেডিমেড’ খাবার একেবারেই নয়, কারণ ওসবে লুকিয়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং নানা রকম ক্ষতিকারক জিনিস৷ আসলে ‘কোয়ানটিটি’ নয়, ‘কোয়ালিটির’ দিকেই নজর দিয়ে থাকি আমি৷’’
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
টোমাস ম্যুলার যা করে থাকেন
‘‘আমি বিভিন্ন ধরণের তাজা খাবার খাই৷ কারণ, খাবারের পুষ্টিগুণই আমার কাছে সবচেয়ে জরুরি৷ কাজেই আমি আমাদের ‘কুক’ হলগারের রান্না খাবারের চিন্তা-ভাবনাকে সমর্থন করি৷ হলগার স্ট্রমব্যার্গ-এর কথায়, ‘‘তুমি যেমন খাবে তেমনি খেলবে৷’’
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
পরিমাণের থেকেও গুরত্বপূর্ণ গুণ
শরীরের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ভিটামিন, চর্বি এবং প্রোটিন, যা শরীর নিজে উৎপাদন করে না৷ তাই প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদিত তাজা সবজি, ফলমূল, দুধ এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবার, ডিম, মাছ ইত্যাদি খাওয়া দরকার৷ তবে খাবারের গুণগত মানটাই সবচেয়ে বড়, খাবারের পরিমাণ নয়৷
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
পেশী ও মস্তিস্কের জন্য প্রয়োজন শর্করা
মানুষের মস্তিস্কের বিকাশের জন্য দরকার শর্করা এবং গ্লুকোজ৷ যা থাকে নানা রকম ফল, রুটি, মিষ্টি আলু, নুডলস, মাছ-মাংস, কাঠবাদাম ইত্যাদিতে৷ পরিমিত পরিমাণে এগুলো তাই নিয়মিত খাওয়া অত্যন্ত আবশ্যক৷
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
সেল বা কোষের জন্য প্রোটিন
প্রোটিন শরীরে ওজন না বাড়িয়ে মানসম্পন্নভাবে শক্তি সরবরাহ করে৷ জার্মান ফুটবল দলের কুক স্ট্রমব্যার্গের মতে, খাবারকে প্রাকৃতিক বা অরগ্যানিকভাবে উৎপাদিত হতে হবে৷ আর তাই সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে বিশেষভাবে৷ সোজা কথায়, তাজা খাবারের কোনো বিকল্প নেই!
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
স্টমব্যার্গের রেসিপি ‘পাস্তা মাশরুম’
পেয়াজ ৩টা, তাজা মাশরুম ১৬০ গ্রাম, টেস্টিং লবণ, কালো গোলমরিচের গুড়ো, ক্রিম ১২০ গ্রাম, গুড়ো পনির ৫০ গ্রাম, ২৫০ গ্রাম যে কোনো ধরনের ভুট্টার পাস্তা৷ পেঁয়াজ ও মাশরুম ধুয়ে মুছে পাতলা করে কেটে রাখুন৷ কড়াই গরম করে তেল ছাড়াই ওতে সামান্য লবণ দিয়ে সেগুলো হালকা করে ভেজে নিন৷ ক্রিমটুকু কড়াইয়ে ঢেলে গোলমরিচের গুড়ো দিয়ে সব কিছু একবার ফুটিয়ে নিন৷ ব্যাস!
-
জার্মান ফুটবলারদের রান্নাঘর
ফুটবল তারকাদের প্রিয় খাবার
পাস্তা আলাদাভাবে সামান্য লবণ পানিতে সেদ্ধ করে নিন৷ সেদ্ধ করার পর তিন ভাগ পানি ফেলে দিয়ে একভাগ পানিসহ পাস্তাতে সব কিছু একসাথে ঢেলে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন৷ প্রয়োজনে টেস্টিং লবণ বা গোলমরিচের গুড়ো (ঘরে গুড়ো করা) দিয়ে নিন৷ হয়ে গেলো জার্মান ফুটবল তারকাদের একটি পছন্দের খাবার!
লেখক: নুরুননাহার সাত্তার
‘‘ভাবছি কী দেখলাম এবারের বিশ্বকাপ ফুটবলে? যে ফুটবল লাতিন অ্যামেরিকার প্রাণ আর আবেগ, ফুটবলের শিল্প, স্কিলে যাদের একচেটিয়া আধিপত্য, আজ তারা কতো পিছিয়ে৷ এখনকার ফুটবলে মেসি বা নেইমারের মতো ব্যক্তিগত দক্ষতার পাশাপাশি চাই নতুন প্রতিভা তুলে আনার উপযুক্ত পরিকাঠামো, ট্যাকটিক্যাল ডিসিপ্লিন আর টিম গেম৷ আজ ব্রাজিল যেমন জানে না যে কী ভাবে তাঁরা তাঁদের নিজেদের সত্তা ফিরে পাবে, আবার আর্জেন্টিনাও জানে না মেসি পরবর্তী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাবে৷ প্রশ্ন আছে, কিন্তু কোনো উত্তর আছে কি? জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, স্পেন, ফ্রান্স যেখানে ফুটবলের উন্নতির জন্য বছরে প্রচুর ইউরো ব্যয় করে, সেখানে ব্রাজিল বা আর্জেন্টিনার মতো দেশে বাড়ে অভাব ও চরম বেকারত্বের হার৷ আর তখনই লাতিন অ্যামেরিকার ফুটবলের প্রতিভা ইউরো ডলারের খোঁজে ইউরোপের স্পেন, জার্মানি, ইংল্যান্ডের ক্লাবে পাড়ি দেয়৷ সত্যিই এই মুহূর্তে লাতিন অ্যামেরিকার ফুটবল নিয়ে কোন উত্তর নেই৷ যে দেশের ফুটবল বেকেনবাউয়ার, গ্যার্ড ম্যুলার, লোটার মাটেউস, রুমেনিগে, ব্রাইটনার, ক্লিন্সমানদের মতো খেলোয়াড়ে সমৃদ্ধ, তাঁরা চার বার কেন তাঁরা আগামী দিনে আরও নতুন চমক দেখাতেই পারে৷ ‘ডয়েচলান্ড, ভেল্টমাইস্টার'- জার্মান ফুটবলের জন্য আবারও রইলো অনেক শুভেচ্ছা৷ সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লি, ভারত৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন