ফেসবুকে হাজারো পাঠক তাঁদের মতামত দিয়েছেন৷ যেমন শাহ আলমের মন্তব্য, ‘‘আমাদেরকে জিততেই হবে৷'' আবদুর রহিম, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রাসেল, ফকরুল ইসলাম, রাজিবুল হাসান এবং মো.ইসরাফি হোসেনের মতো অনেক ফেসবুকবন্ধুই জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশই জিতবে৷ সজীবের মন্তব্য, ‘‘আমরা জিততে জানি, আমরা জিতবো৷''
পাঠক ইব্রাহিম লিখেছেন, ‘‘মসজিদে গিয়ে ফজরের নামাজের পর ইমাম সাহেবকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের জন্য বিশেষভাবে দোয়া করার অনুরোধ করেছি৷ নিজে করবেন এবং সবাইকে এই কাজটি করার জন্য উৎসাহিত করতে ভুলবেন না প্লিজ....৷''
অন্যদিকে পাঠক রুমি সিং কিন্তু পুরোপুরি নিশ্চিত যে বাংলাদেশ পারবে না৷
বাংলাদেশ আর ভারত দলের ক্রিকেট খেলা নিয়ে ডয়চে ভেলের ফেসবুকে পাঠকদের মতামত বেশ জমে উঠেছে৷ বিশেষ করে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশের ক্রিকেট পাগল বন্ধুদের মধ্যে৷ যেমন পাঠক অনিক খানের মন্তব্য, ‘‘কেন জানি মনে হচ্ছে ভারতের সাথে সেঞ্চুরিটা তামিম/সাকিব করবে...''
মিথুন কুমার বসাকের মন্তব্য, ‘‘গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল৷''
বোরহান একেবারেই নিশ্চত যে বাংলাদেশই জিতবে৷ সৈকত বিশ্বাসের কথা, ‘‘দেখা যাক কী হয়!''
ফেসবুক বন্ধু বেলালের কথা, ‘‘হে আল্লাহ ১৬কোটি মানুষের একটাই চাওয়া, বিশ্বকাপ চাই না, আল্লাহ তুমি শুধু ভারতের অহংকার পতনের জন্য বাংলাদেশকে একটা সুযোগ দাও!''
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
যৌথ আয়োজন
ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্ষেত্রে এটা স্বাভাবিক বলা চলে৷ একাধিক দেশ যৌথভাবে এই আসর আয়োজন করে থাকে৷ চলতি বিশ্বকাপে ভেন্যুর সংখ্যা ১৪টি৷ এরমধ্যে সাতটি ভেন্যু অস্ট্রেলিয়ায়, বাকি সাতটি নিউজিল্যান্ডে৷ প্রতিটি দেশ ২১টি করে ম্যাচের আয়োজন করছে৷ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে, ২৯ মার্চ৷
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
রাউন্ড রবিন ফর্ম্যাট
চলতি আসরে সাতটি করে দল প্রাথমিক পর্যায়ের দু’টি গ্রুপে খেলছে৷ রাউন্ড রবিন ফর্ম্যাটে খেলা হচ্ছে, যার অর্থ গ্রুপের সবগুলো দল একে অপরের বিপরীতে খেলছে৷ দ্বিতীয় পর্যায় থেকে খেলা হবে ‘নক আউট’ পদ্ধতিতে৷
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
বাংলাদেশের কাছে হার
বাংলাদেশের কাছে হেরে শুরু হয়েছে আফগানিস্তানের বিশ্বকাপ মিশন৷ এর আগে তিনবার আইসিসি ওয়ার্ল্ড টিটোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছে দলটি৷ প্রতিবারই প্রথম পর্যায় থেকে বাদ পড়ে আফগানরা৷
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
বিপুল টিভি দর্শক
২০১১ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয় ভারত৷ সেই খেলা টেলিভিশনে দেখেছেন ৯৮৮ মিলিয়ন মানুষ৷ সম্ভবত এটাই গোটা বিশ্বের মধ্যে টেলিভিশনে সর্বাধিক দর্শক টানা ম্যাচ৷ এর আগে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল টিভিতে দেখেছিল ৯০৯ মিলিয়ন মানুষ৷
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
সবচেয়ে দীর্ঘ সময় অপরাজিত...
ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে টানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া৷ ১৯৯৯ থেকে ২০১১ সময়ের মধ্যে তিনটি বিশ্বকাপ আসর মিলিয়ে টানা ৩৪টি ম্যাচ জিতেছে তারা৷ ওই তিনবারের চ্যাম্পিয়নও তারা৷ওই তিন আসরে সাফল্য অর্জন করতে গিয়ে ১৫টি দলকে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া৷
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
সবচেয়ে দ্রুত গতির রেকর্ড
পাকিস্তানের সাবেক ফাস্ট বোলার শোয়েব আখতারের দখলে রয়েছে বিশ্বকাপে সবচেয়ে দ্রুত গতির বল করার রেকর্ড৷ ২০০৩ সালের বিশ্বকাপের এক ম্যাচে ঘণ্টায় ১০০ মাইল (১৬০ দশমিক নয় কিলোমিটার) গতিতে একটি বল করেছিলেন তিনি৷ ক্রিজে তখন ছিলেন ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যান নিক নাইট৷
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড়
বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড় নেদারল্যান্ডসের নোলান ক্লার্ক৷ ১৯৯৬ বিশ্বকাপ খেলার সময় তাঁর বয়স ছিল প্রায় ৪৮ বছর৷ আর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কম বয়সি খেলোয়াড় ইউনাইটেড আরব আমিরাতের ইয়োদিন পুনজা৷ চলতি বিশ্বকাপ দলে থাকা এই খেলোয়াড়ের বয়স ১৬ বছর৷
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
সবচেয়ে কম স্কোর
বিশ্বকাপে সবচেয়ে কম স্কোর করার রেকর্ডটি ক্যানাডার৷ ২০০৩ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাত্র ৩৬ রান করতে সক্ষম হয়েছিল তারা৷ বিশ্বকাপে সবচেয়ে বড় স্কোর করার রেকর্ডটি ভারতের৷ ২০০৭ সালে বারমুডার বিপক্ষে ৪১৩ রান করেছিল ভারত৷
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
সবচেয়ে দুর্বল জার্মানি
ফুটবল বিশ্বকাপে জার্মানি বর্তমানে এক নম্বর দল হলেও ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এর ব়্যাংকিংয়ে জার্মানি রয়েছে সবার নিচে৷ ৩৭টি দেশের মধ্যে জার্মানদের অবস্থান ৩৭তম!
-
ক্রিকেট পাগলদের জন্য দশটি তথ্য
সবচেয়ে সফল অস্ট্রেলিয়া
ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশিবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া৷ দশ আসরের মধ্যে চারবারই কাপ গেছে তাদের ঘরে৷ চলতি আসরেও ফেভারিট তারা৷
লেখক: অ্যালেক্স শেফার/এআই
নওয়াব খানেরও একই মত৷ আর ‘কষ্টের জীবন' নামে ছদ্মবেশে এক বন্ধু লিখেছেন, ‘‘হে আল্লাহ আমরা বিশ্বকাপ চাই না, শুধু ১৯ তারিখের ম্যাচটা যেন আমরা জিততে পারি৷ সেই শক্তিটা বাংলাদেশ টিমকে দিও...! অহংকারীদের অহংকার ভাঙ্গার শক্তিটুকু দিও আমাদের...! যেন আমারাও দেখিয়ে দিতে পারি যে, আমরাও কিছু পারি৷ আইসিসি-র চোখে যেন আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে পারি যে, আমরা আর সেই ছোট দল নেই, আমাদের আছে বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার, ইন্ডিয়ার অপমান আর সহ্য হয় না, এবার একটা উপযুক্ত জবাব দিতেই হবে৷'' প্রসেনজিৎ চক্রবর্তীর পাল্টা মন্তব্য, ‘‘তোমাদের স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে! এগিয়ে যাও ভারত৷''
সমরজিৎ বিশ্বাসের মন্তব্য, ‘‘জেগে স্বপ্ন দেখো না, হার্ট অ্যাটাক করবে!''
ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠতে পারবে কিনা – এর উত্তরে কুদন মিত্রের মন্তব্য, ‘‘জিতবে ভারত আর বাংলাদেশ বাংলাদেশের মতোই খেলবে৷''
সন্তোশ রায় হৃদয় একজন বাংলাদেশি হিসেবে তাঁর স্বাভাবিক চাওয়া যে বাংলাদেশি জিতুক৷ তবে দেবু মন্ডল বলছেন, ভারতই সেমিফাইনালে যাবে৷ পাঠক মঙ্গলময় মন্ডলও মনে করেন যে, ভারতই জিতবে৷ আর ফেসবুক পাঠক পাভেল কোনোভাবেই হারতে রাজি নন৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘আজকে যদি হারি, তবে ইন্ডিয়ার কাছে হারবো না, দুর্নীতির কাছে হারবো৷ ধিক্কার জানাই দুর্নীতিবাজ আম্পায়ারকে...৷''
মোহাম্মদ সোহেল আহমেদেরও বিশ্বাস বাংলাদেশ জিতবে৷ তিনি সুন্দর করে লিখেছেন, ‘‘বিশ্বাস করছি, বাংলাদেশ জিতবে৷ আর জিতলে কী হবে, তা কে না জানে...এই বছরের সবচেয়ে খুশির দিন হবে আজ৷ আনন্দে চোখ দিয়ে পানি পড়বে, কিন্তু মুখে থাকবে হাসি৷ এমন খুশির কান্না কি প্রতিদিন কাঁদা যায়?''
বাঙালিরা কতটা ক্রিকেট পাগল, তারই ছোট্ট একটি নমুনা এখানে দিয়েছেন ডয়চে ভেলের ফেসবুকে পাঠক সুমন৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘আমি এক রিকশাওয়ালার সাথে কথা বললাম৷ তিনি আজ সারাদিন রিকশা নিয়ে বের হবেন না৷ এতে হয়ত উনার একটা দিন চালাতে কষ্ট হবে, তাও খেলার জন্য একটা দিনের ‘ইনকাম সোর্স' বাদ দেবেন তিনি৷ একজন চায়ের দোকানদারকে চিনি, তিনি দোকান খুলবেন না৷ আর আমি নিজেও অফিসে যাব না...৷''
-
খেলাধুলার বড় আসরের বড় রেকর্ড
বিশ্বকাপে সবচেয়ে বড় ইনিংস
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসের রেকর্ড গড়েছেন ক্রিস গেইল৷ জিম্বাবোয়ের বিপক্ষে ২১৫ রানের ইনিংস খেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক অধিনায়ক৷ বিশ্বকাপ ইতিহাসেই এটি প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি৷ আগের সর্বোচ্চ ইনিংসটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার গ্যারি কার্স্টেনের, ১৯৯৬ বিশ্বকাপে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে অপরাজিত ১৮৮ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি৷
-
খেলাধুলার বড় আসরের বড় রেকর্ড
টেন্ডুলকার-দ্রাবিড় এখন পেছনে
এবার জিম্বাবোয়ের বিপক্ষে বিশ্বকাপে যে কোনো জুটিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডেরও অংশীদার হয়েছেন গেইল৷ মার্লন স্যামুয়েলসকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৩৭২ রান তুলেছেন তিনি৷ এটি শুধু বিশ্বকাপ নয়, ওয়ানডেরও সর্বোচ্চ রানের জুটি৷ ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জুটির রেকর্ডটি এতদিন ছিল ভারতের শচীন টেন্ডুলকার এবং রাহুল দ্রাবিড়ের দখলে৷ ১৯৯৯ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৩১ রান তুলেছিলেন তাঁরা৷
-
খেলাধুলার বড় আসরের বড় রেকর্ড
বিশ্বকাপে বেশি গোল
বিশ্বকাপ ফুটবলে সবচেয়ে বেশি গোলের রেকর্ডটি জার্মানির মিরোস্লাভ ক্লোজের দখলে৷ ২০০২ থেকে ২০১৫-র আসর পর্যন্ত মোট ১৬টি গোল করেছেন তিনি৷ তাঁর আগে ১৫ গোল নিয়ে সবার ওপরে ছিলেন ব্রাজিলের কিংবদন্তি স্ট্রাইকার রোনালডো৷
-
খেলাধুলার বড় আসরের বড় রেকর্ড
অলিম্পিকের দ্রুততম মানব
খেলার খবর রাখেন এমন সকলেই হয়ত তাঁর নাম জানেন৷ ইউসেইন বোল্ট৷ জ্যামাইকান স্প্রিন্টার৷ ট্র্যাকে হেসে-খেলে ছোটেন চিতার গতিতে৷ অলিম্পিকে প্রথম আবির্ভাবেই তাক লাগিয়েছিলেন রেকর্ড গড়ে৷ ২০০৮ অলিম্পিকে ১০০ মিটার স্প্রিন্ট শেষ করেছিলেন ৯ দশমিক ৬৯ সেকেন্ডে৷ এখনো সেটা পুরুষদের অলিম্পিক রেকর্ড৷ তবে পরের বছর বার্লিনে ৯ দশমিক ৫৮ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড়ে বিশ্বরেকর্ডটা নতুন করে গড়েছেন বোল্ট৷
-
খেলাধুলার বড় আসরের বড় রেকর্ড
অনন্যা ‘ফ্লো-জো’
১৯৮৮-তে ঝড় তুলেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরেন্স গ্রিফিথ জয়নার৷ গ্ল্যামার এবং ফ্যাশন সচেতনতার জন্য নজর কাড়া এই কৃষ্ণাঙ্গিনীকে ভক্তরা ভালোবেসে ডাকতেন ‘ফ্লো-জো’৷ সিউলে মেয়েদের ১০০ ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন বড় নখ নিয়ে ট্র্যাকে নামা স্প্রিন্টার৷ ১০০ মিটারের ১০ দশমিক ৬২ সেকেন্ডের টাইমিং এখনও অলিম্পিক রেকর্ড৷ ১০ দশমিক ৪৯ সেকেন্ডের বিশ্বরেকর্ডটিও তাঁর গড়া৷ (ওপরে প্রতীকী ছবি)
-
খেলাধুলার বড় আসরের বড় রেকর্ড
টেনিসে ফেদারার এবং মার্গারেট কোর্ট
টেনিসে রজার ফেদারার এখন জীবন্ত কিংবদন্তি৷ অনেক রেকর্ডই সুইজারল্যান্ডের এই তারকার দখলে৷ পুরুষদের গ্র্যান্ডস্লাম টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশি ১৭টি শিরোপার রেকর্ডটি তার মধ্যে অন্যতম৷ মেয়েদের টেনিসে সবচেয়ে বেশি ২৪টি গ্র্যান্ডস্লাম শিরোপা জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকা মার্গারেট কোর্ট৷ ২২টি শিরোপা নিয়ে তাঁর ঠিক পরেই আছেন জার্মানির স্টেফি গ্রাফ৷
লেখক: আশীষ চক্রবর্ত্তী
আশেক ইলাহি মন খারাপ করে লিখেছেন, ‘‘কোনো এক অদৃশ্য কারণে ভালো খেলছে না বাংলাদেশ, কারণটা কী?''
এদিকে পাঠক কামল হোসেন আবার একেবারেই অন্য মন্তব্য করেছেন৷ তাঁর কথা, ‘‘ভারতের কাছে হারতে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের প্রতি হাসিনার নির্দেশ৷ কিন্তু রাজি হয়নি দেশপ্রেমিক মাশরাফিরা...৷''
বাংলাদেশ জিততে পারবে কিনা এ নিয়ে সালাউদ্দিন মোহাম্মদ অনিশ্চত৷ তাঁর মনটা নাকি ধুঁক ধুঁক করছে৷ মাহবুব রুবেল সোজাসুজি জানিয়েছেন যে, বাংলাদেশ জিততে পারবে না৷ তবে আমাদের ফেসবুকবন্ধু সাবরিনা তাজমিন মনে করেন, বাংলাদেশ ‘বাজেভাবে' হারবে৷
৩০০-র উপরে রান৷ তাই কারা জিতবে তা নিয়ে পাঠক সাগরের ভয় লাগছে৷
দেলোয়ার হোসেন মনে করেন, খেলায় রাজনীতি না থাকলে বাংলাদেশিরা পারবে৷
পাঠক মুহিমের মন্তব্য, ‘‘আমাদের টাইগারদের সব কিছুই আছে৷ এখন শুধু দরকার এগিয়ে যাওয়ার জন্য একটু সাহস....নিঃসন্দেহে ভারত একটা ভালো টিম, সেটা মানতেই হবে৷ তবে টাইগাররা কি কম...?
ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠতে পারবে কিনা – এই প্রশ্নের উত্তরে রাশেদ আহমেদ আমাদের পাল্টা প্রশ্ন করেছেন, ‘‘কেন বাংলাদেশ জেতার পেছনে কি আপনাদের কোনো সংসয় আছে??
অন্যদিকে বন্ধু এহসানুল করিম বুক ভরা সাহস আর বিশ্বাস নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন এক জোরালো লড়াইয়ের অপেক্ষায়, এক নব অর্জনের প্রতীক্ষায়!
সবশেষে রাসেল জানিয়েছেন, ‘‘ভারত-বাংলাদেশ নিয়া এহন কিছু কমু না....যা কমু খেলার পরে....এখন শুধু শুভ কামনা রইলো টাইগারদের জন্য....৷''
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ