1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ ‘আলমা’

১৩ মার্চ ২০১৩

বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপের উদ্বোধন হচ্ছে বুধবার৷ নাম এএলএমএ বা আলমা৷ অবস্থান চিলির আটাকামা মরুভূমি৷ ভূমি থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার উঁচুতে অবস্থিত এই টেলিস্কোপে মোট ৬৬টি অ্যান্টেনা রয়েছে৷

https://p.dw.com/p/17vh3
ছবি: picture-alliance/dpa

ইউরোপ, উত্তর অ্যামেরিকা ও এশিয়ার যৌথ উদ্যোগে প্রায় ১.৩ বিলিয়ন ডলার খরচ করে এই টেলিস্কোপটি তৈরি হয়েছে৷

মহাবিশ্বের ইতিহাস জানা, তারাদের জন্মকথা শোনা আর ছায়াপথের গঠন প্রক্রিয়া জানতে সাহায্য করবে এই টেলিস্কোপ, বলছেন ভল্ফগাঙ ভিল্ড৷ তিনি জার্মানির মিউনিখে অবস্থিত আলমা টেলিস্কোপের ইউরোপীয় কার্যালয়ের প্রধান কর্মকর্তা৷

ভিল্ড বলছেন, এই টেলিস্কোপের জন্য যেমন উঁচু, শুষ্ক আর বিশাল এলাকা প্রয়োজন ছিল চিলির আটাকামা মরভূমিতে সেটা পাওয়া গেছে৷

সারা বিশ্বের প্রায় পাঁচশো ব্যক্তি এই টেলিস্কোপ তৈরির কাজে সংশ্লিষ্ট ছিলেন৷ এখন থেকে প্রায় একশো জন ব্যক্তি এটি পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন৷

তবে বর্তমানে আলমা সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ হলেও আগামী ২০২৩ সাল নাগাদ এটা তার গৌরব হারিয়ে ফেলবে৷ কেননা আলমার চেয়েও বড় একটি টেলিস্কোপের নির্মাণকাজ চলছে৷ ইউরোপিয়ান সাদার্ন অবজারভেটরি (ইএসও) এটি তৈরি করছে, যার নাম ইউরোপিয়ান এক্সট্রিমলি লার্জ টেলিস্কোপ (ই-ইএলটি)৷

এটিও চিলির আটাকামা মরুভূমিতে তৈরি হচ্ছে৷ ই-ইএলটি'র ক্ষমতা হবে বর্তমানের হাবল টেলিস্কোপের প্রায় ১৫ গুন৷ এটা দিয়ে ১৩ বিলিয়ন বছর আগের অতীত দেখা যাবে৷ এছাড়া বিখ্যাত ‘বিগ ব্যাং' এর পর গঠিত প্রথম ছায়াপথের আলো কেমন ছিল সেটাও দেখা যাবে ই-ইএলটি দিয়ে৷

ভিল্ড বলছেন আলমা আর ই-ইএলটি'র কাজ হবে ভিন্ন৷

জেডএইচ / এসবি (ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য