1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

তথ্যচিত্র ‘মিশন ব্লু’

১৯ আগস্ট ২০১৪

গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ থেকে অস্ট্রেলিয়ার প্রবাল সাগর, মেক্সিকোর উপকূল – এই সবকিছুর সৌন্দর্য্য তুলে ধরা হয়েছে মিশন ব্লু নামক একটি তথ্যচিত্রে৷ সুপরিচিত ওশেনোগ্রাফার সিলভিয়া আর্লে ছবিগুলো তুলেছেন৷

https://p.dw.com/p/1CwV9
Gletscher und Eisbedeckte Täler auf Grönland
ফাইল ফটোছবি: picture-alliance/dpa/Themendienst

অনলাইন স্ট্রিমিং সার্ভিস নেটফ্লিক্স ও কিছু মার্কিন থিয়েটারে শুক্রবার থেকে তথ্যচিত্রটি দেখানো হচ্ছে৷ এতে বিজ্ঞানী, গবেষক ও লেখকদের চোখ দিয়ে সাগরের উপর দূষণ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, অতিরিক্ত মৎস শিকার বিষয়গুলো দেখানো হয়েছে৷

তথ্যচিত্রটি পরিচালনা করেছেন রবার্ট নিক্সন৷ সহ-পরিচালক ছিলেন ফিশার স্টিভেনস৷ তিনি বলেন, ‘‘আমি চাই সিলভিয়ার এই চেষ্টার ফলে মানুষ যাতে সচেতন হয়৷ কেননা জীবনের বেশিরভাগ সময়টা তিনি কাটিয়েছেন সমুদ্রে৷''

স্টিভেনস একজন অভিনেতা এবং প্রযোজক, যিনি ২০১০ সালে তাঁর তথ্যচিত্র দ্য কোভ-এর জন্য অস্কার জিতেছিলেন৷ ঐ তথ্যচিত্রের বিষয় ছিল ডলফিন শিকার৷ ৪ বছর আগে গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জে বিজ্ঞানী, আবিষ্কারক এবং নীতি নির্ধারকদের নিয়ে গিয়ে শ্যুটিং করেছিলেন তিনি৷

মিশন ব্লু'তে নিউজার্সি ও ফ্লোরিডার উপকূলেরও কিছু চিত্র রয়েছে৷ সিলভিয়াকে নিয়ে এসব উপকূলে ঘুরে বেড়িয়েছেন স্টিভেনস৷ গল্পের আকারে তার ছোটবেলা থেকে মেরিন বায়োলজিস্ট হিসেবে গড়ে ওঠার কাহিনি উঠে এসেছে তথ্যচিত্রে৷ ৭৮ বছর বয়সি সিলভিয়া এ পর্যন্ত ১০০টি সমুদ্র বিষয়ক গবেষণা করেছেন৷ আর সমুদ্র তলদেশে যে কয় হাজার ঘণ্টা কাটিয়েছেন তার হিসেব নেই৷

৯০ মিনিটের এই তথ্যচিত্র নির্মাণের জন্য স্টিভেনস ৭০০ ঘণ্টা ফুটেজ তুলেছেন৷ তাঁর আশা মিশন ব্লু দেখে মানুষ সমুদ্রের প্রতি তার আচরণের পরিবর্তন করবেন এবং সমুদ্র রক্ষায় পদক্ষেপ নেবেন৷ তিনি জানান এই ডকুমেন্টারির মাধ্যমে মানুষ একইসাথে আনন্দ ও শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাবেন৷

এপিবি/জেডএইচ (এপি, রয়টার্স)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য