1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মুক্তির খোঁজ

২৮ মে ২০১৫

নিজের দেশে অবাঞ্ছিত তারা৷ প্রতিনিয়তই সেখানে শিকার হচ্ছে নিপীড়নের৷ সরকার, সামরিক বাহিনী কেউ যেন চায় না তাদের৷ আর তাই রোহিঙ্গারা সাগর পাড়ি দিতে চাচ্ছে মুক্তির সন্ধানে৷ টুইটারে অনেকের মত এমন৷

https://p.dw.com/p/1FXsx
Indonesien Flüchtlinge Rohingya
ছবি: Reuters/D. Whiteside
আন্তর্জাতিক ক্রাইসিস গ্রুপের এশিয়ার প্রোগ্রামের পরিচালক টিম জনস্টনের একটি কথা বেশ গুরুত্ব সহকারে টুইটারে প্রকাশ করেছে লেটলাইন৷ তিনি দাবি করেছেন, মিয়ানমারে ভয়ংকর পর্যায়ে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা৷
লেটলাইন এবিসি অস্ট্রেলিয়ার একটি অনুষ্ঠানের নাম৷ রোহিঙ্গা ইস্যুতে তাদের টুইট অনেকেই রিটুইট করেছেন, প্রিয় তালিকায় রেখেছেন৷ অপর এক টুইটে লেটলাইন লিখেছে, ধারণা করা হচ্ছে দশ হাজারের মতো রোহিঙ্গা এখনো সাগরে রয়েছে৷
অং অং নিজে একজন রোহিঙ্গা৷ তাঁর জাতির দুরবস্থার টুইটারে তুলে ধরছেন তিনি৷ যারা রোহিঙ্গারা কেন নৌকায় মিয়ানমার ছাড়ছে জানতে চান, তাদের উদ্দেশ্যে ২৮ মে এক টুইটে তিনি লিখেছেন, রোহিঙ্গাদের দুটো সুযোগ আছে৷ নিপীড়নের শিকার হয়ে মারা যাওয়া অথবা ইতিবাচক কিছুর আশায় ঝুঁকি নেয়া৷
মানবাধিকার কর্মী জামিলা হেনান শেয়ার করেছেন রোহিঙ্গা শিশুদের কিছু ছবি৷ রোহিঙ্গা ইস্যুতে অত্যন্ত সক্রিয় তিনি৷ তার টুইট বেশ সাড়াও জাগায়৷
বলাবাহুল্য, সাগরে বাঁচার আশায় নৌকায় ভাসতে থাকা মানুষদের সহায়তায় বেশ সক্রিয় মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ৷ তবে নৌকার শরণার্থীদের কমাতে মিয়ানমার সরকারের প্রতি চাপ দেয়ার পক্ষে সংগঠনটি৷ ফিল রবার্টসন সংগঠনটির এশিয়া অঞ্চলের উপপ্রধান৷ টুইটারে একটি লিংকের সঙ্গে তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়টি৷ তাঁর মতো আরো অনেকে লিখেছেন রোহিঙ্গাদের নিয়ে৷
উল্লেখ্য, রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি অনেক বাংলাদেশিও সাগর পথে অবৈধভাবে বিভিন্ন দেশে যেতে চাচ্ছে৷ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের ‘মানসিকভাবে অসুস্থ' বলেছেন৷ তাঁর এই বক্তব্যে সমালোচনা করেছেন অনেকে৷
সংকলন: আরাফাতুল ইসলাম
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন
স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য