1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

তৃতীয় সমুদ্রবন্দর

২৪ জুন ২০১২

বন্দর পরিচালনা কার্যক্রম সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জনে ইউরোপের কয়েকটি সমুদ্রবন্দর ঘুরে গেলেন বাংলাদেশের নৌপরিবহণমন্ত্রী শাহজাহান খান সহ আরও চারজন৷ এসময় তাঁরা জার্মানির হামবুর্গ বন্দরেও যান৷

https://p.dw.com/p/15KUt
ছবি: picture-alliance/dpa

প্রতিনিধি দলে ছিলেন নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য শামসুল হক চৌধুরী, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সোহরাব উদ্দীন, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল নিজাম উদ্দীন আহমেদ সহ বন্দরের আরেকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা৷

হামবুর্গ সহ ইউরোপের মোট চারটি সমুদ্রবন্দর পরিদর্শন করেছেন তাঁরা৷ এর উদ্দেশ্য সম্পর্কে নৌমন্ত্রী শাহজাহান খান বললেন, ‘‘নেপাল, ভারত, ভুটান সহ বিভিন্ন দেশকে ট্রানজিট সুবিধা দেয়ার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে৷ তাই বন্দরগুলোর উন্নয়ন প্রয়োজন৷ এছাড়া পটুয়াখালিতে দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হয়েছে৷''

Week 25/12 GE2 - MP3-Mono

নৌমন্ত্রী বলেন, ইউরোপের বন্দরগুলো বেশ উন্নত এবং তাঁরা দক্ষতার সঙ্গে অনেক পণ্য ওঠানামার কাজ করে থাকে৷ তাই তাঁদের কাছ থেকে শেখার অনেককিছু রয়েছে৷ এগুলো নিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষগুলোর সঙ্গেও কথা হয়েছে বলে জানালেন নৌমন্ত্রী শাহজাহান খান৷ তিনি বলেন, ‘‘কীভাবে বন্দরের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়, ব্যবহারকারীদের কী ধরনের সুযোগ সুবিধা দেয়া হয়, শ্রমিকদের কল্যাণে কি করা হয়, এসব বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে৷''

নৌমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, তাদের শাসনামলের মধ্যেই পটুয়াখালির তৃতীয় সমুদ্রবন্দরের কার্যক্রম শুরু করা যাবে৷ আর কক্সবাজারের সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের ক্ষেত্রে কনসালটেন্ট নিয়োগ, বন্দরের ডিজাইন তৈরি এসব প্রক্রিয়া শেষ করে কাজে হাত দেয়া যাবে বলে জানালেন তিনি৷ নৌমন্ত্রী বলেন, ‘‘নির্দিষ্ট করে বলা একটু কঠিন হলেও আশা করছি আমাদের আমলের মধ্যেই আমরা তৃতীয় সমুদ্রবন্দরের কার্যক্রম শুরু করে দিতে পারব৷''

নদী দখল নিয়েও কথা হয় নৌমন্ত্রীর সঙ্গে৷ তিনি বললেন, ইতিমধ্যে বুড়িগঙ্গার ধারে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটাপথ নির্মাণ করা হয়েছে এবং আরও ১৬ কিলোমিটারের জন্য নির্মাণাদেশ দেয়া হয়েছে৷ শিগগিরই সেটার কাজ শুরু হবে৷

প্রতিবেদন: জাহিদুল হক

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য