গাজা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচ্ছি | পাঠক ভাবনা | DW | 01.08.2014
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

গাজা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচ্ছি

পাঠক বন্ধু সুভাষ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, তিনি ইউক্রেন সংকট ও গাজা পরিস্থিতি নিয়ে ওয়েবসাইটে থাকা প্রতিবেদনগুলো বেশ গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন৷ গাজাবাসীর ‘লাইফলাইন' টানেল নেটওয়ার্ক শীর্ষক ছবিঘর থেকে অনেক অজানা তথ্য পেয়েছেন৷

ভারতের নতুন দিল্লির এই পাঠক লিখেছেন, ‘‘খেলার পাতায় গ্লাসগোয় চলমানরত কমনওয়েলথ গেম্‌স নিয়ে একটিমাত্র পরিবেশনা ছাড়া আর কোনো পরিবেশনা এখনো দেখতে পাইনি৷ ‘আবিষ্কার করুন জার্মানি' লিংকে নতুন কিছু পরিবেশনা দেখার আগ্রহ প্রকাশ করছি৷''

অন্য আরেকটি ইমেলে বন্ধু সুভাষ লিখেছেন, ‘‘আগস্ট মাসে আমি ইউরোপ যাচ্ছি, প্রথম গন্তব্য ইতালি, সেখান থেকে ইচ্ছা আছে জার্মানি গিয়ে রাইনের বুকে ভেসে বেড়ানোর আর ব্ল্যাক ফরেস্ট দেখার৷ তারপর মিউনিখ হয়ে অস্ট্রিয়া৷ সম্ভব হলে অবশ্যই আবার দেখা হবে আপনাদের সাথে ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগে৷ বিস্তারিত পরে জানাবো৷ প্রথম পাতায় জার্মানির এক নন্দনকাননের কথা নিয়ে ছবিঘর দেখে এই অনন্য সুন্দর নন্দনকানন দেখার ভীষণ ইচ্ছা জাগলো মনে৷''

পরের ইমেলে তিনি লিখেছেন, ‘‘ইউক্রেন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার ওপর ইউরোপীয় ইউনিয়নের আর্থিক নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের অর্থনীতির ওপর এর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হলাম৷ প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ রাশিয়া অত্যাধুনিক প্রযুক্তিগত কৌশলের দিক থেকে পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলি থেকে বেশ পিছিয়ে৷ ফলে রাশিয়াকে এই বিষয়ে পশ্চিম ইউরোপের প্রতি অনেকটাই নির্ভর করতে হয়৷ আর্থিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের ফলে রাশিয়া যে বেশ খানিকটা চাপে পড়বে তাতে কোনো সন্দেহ নেই৷ রাশিয়াকে চাপে ফেলতে আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেওয়া এই পদক্ষেপের খুবই প্রয়োজন ছিল৷ যদিও এর ফলে ইউরোপের দেশগুলির নিজস্ব অর্থনীতির ওপর যথেষ্ট নেতিবাচক প্রভাব দেখা দেবে৷''

পরের ইমেল পাঠিয়েছেন বগুড়ার পাঠক বারিক৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘মনুষ্যসৃষ্ট দূষণেই বদলে যাচ্ছে পৃথিবীর জলবায়ু – একথাটা কিন্তু সত্য৷ বরফে ছাওয়া অ্যান্টার্কটিকা থেকে প্রতিবছর ১৬ হাজার কোটি টন বরফ গলে যাচ্ছে৷ কি অবাক করার মতো খবর তাইনা? হ্যাঁ ডয়চে ভেলে থেকে এরকমই খবর পাওয়া যায়৷ এটা ডয়চে ভেলের একটি বিশেষ গুণ৷ সাম্প্রতিক সময়ে সেখানে বরফ গলার হার চার বছর আগের তুলনায় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে৷ এসব খবর বেশ গুরুত্বের সাথে লেখা হয়েছে ডিডাব্লিউর ওয়েবসাইটে৷ কারণ পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য দায়ী কিন্তু আমরাই এবং আমাদেরকেই এ থেকে মুক্তির উপায় বের করতে হবে৷''

তাঁর পরে ইমেল, ‘‘সম্প্রতি পাখি ড্রেস নিয়ে প্রতিবেদন প্রমাণ করে সব খবরই ডয়চে ভেলেতে গুরুত্বপূর্ণ৷ অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করা প্রতিবেদনটি ছিল তথ্যবহুল এবং সময়োপযোগী৷''

– ধন্যবাদ বন্ধুদের৷ সবাই ভালো থাকবেন, সাথে থাকবেন৷ আমরা আপনাদের আরো বেশি বেশি মতামতের অপেক্ষায় রইলাম৷ সপ্তাহান্ত সবার ভালো কাটুক আর আমাদের ফেসবুক সাপ্তাহিক প্রতিযোগিতা অন্বেষণ কুইজ-এ অংশ নিন, এই প্রত্যাশা থাকলো৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: জাহিদুল হক

নির্বাচিত প্রতিবেদন