1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

খাদ্যের এত অপচয় ?

১২ সেপ্টেম্বর ২০১৩

রাতদিন বিশ্বের অন্তত ৮৭ কোটি মানুষ খেতে পায় না৷ অন্যদিকে প্রতি বছর সারা বিশ্বে ৭৫০ বিলিয়ন টন খাদ্যের অপচয় হয়৷ এই তথ্য জানিয়ে, ভবিষ্যত নিয়ে দুশ্চিন্তাও প্রকাশ করেছে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (এফএও)৷

https://p.dw.com/p/19g5l
ARCHIV - ILLUSTRATION - Lebensmittel liegen am 13.03.2012 in einer Mülltonne in Frankfurt (Oder). Der Bundestag sendet jetzt ein fraktionsübergreifendes Signal gegen Lebensmittelverschwendung: Die Wirtschaft soll stärker ins Boot. Foto: Patrick Pleul/dpa (zu dpa:«Bundestag setzt Zeichen gegen Lebensmittelverschwendung» vom 18.10.2012) +++(c) dpa - Bildfunk+++
ছবি: picture-alliance/dpa

বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এফএও-র মহাপরিচালক জোসে গ্রাজিয়ানো ডা সিলভা বলেছেন, ‘‘প্রতি বছর মোট উৎপাদিত খাদ্যের অন্তত এক তৃতীয়াংশ অপচয় হয়৷ এই পরিমাণ সুইজারল্যান্ডের মোট বাৎসরিক উৎপাদনের সমতুল্য৷'' খাদ্যের এমন অপচয় রোধের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে জাতিসংঘের রোমভিত্তিক সংস্থাটির মহাপরিচালক বলেন, ‘‘প্রতিদিন যেখানে ৮৭০ মিলিয়ন মানুষ ক্ষুধা নিয়ে বেঁচে থাকে, সেখানে স্রেফ ভুল কিছু কাজের জন্য উৎপাদিত খাদ্যের এক তৃতীয়াংশ আমরা নষ্ট হতে দিতে পারিনা৷''

Somali refugee families wait for food rations at a feeding centre in Mogadishu on August 12, 2012. Aid agencies said although donor agencies responded well while drought affected southern and central Somalia, still millions of Somalis need assistance.AFP PHOTO/ABDURASHID ABIKAR (Photo credit should read ABDURASHID ABIKAR/AFP/GettyImages)
বিশ্বের অন্তত ৮৭ কোটি মানুষ ঠিকমতো খেতে পায় নাছবি: Getty Images

সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়, প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি খাদ্যের অপচয় হয় চীনে৷ এশিয়ার আরো দুটি দেশ জাপান আর দক্ষিণ কোরিয়ার নামও আছে তালিকায়৷ মূলত উৎপাদনের সময়ই এসব দেশে প্রচুর খাদ্যের অপচয় হয়৷ এছাড়া উন্নত দেশগুলোতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত কেনার কারণে এমনটি হয় বলেও জানানো হয়েছে৷

বিশ্বের কোন অঞ্চলে বা কোন কোন দেশে কী কী কারণে খাদ্যের অপচয় হয় সেসবও জানানো হয়েছে এফএও-র এক প্রতিবেদনে৷ ভবিষ্যতে বিশ্বজুড়ে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে – এমন এক আশঙ্কার ইঙ্গিত দিয়ে অপচয় রোধের কিছু পরামর্শও দেয়া হয়েছে৷ প্রয়োজন অনুযায়ী কিনে, পরিমাণ মতো খেয়ে নিরন্নের মুখে অন্ন তুলে দেয়ার আহ্বানও জানানো হয়েছে এ প্রতিবেদনে৷ জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ইউএনইপি-র প্রধান আচিম স্টাইনার জানতে চান, ‘‘৩৭ বছরেরও কম সময়ে বিশ্বের জনসংখ্যা ২ বিলিয়ন বাড়বে৷ তখন আমরা খাবো কী?''

এসিবি/ডিজি (এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য