1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

তেল-গ্যাস

১৫ মার্চ ২০১২

মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধ মিটে যাওয়ায়, এ কাজে এখন ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী ‘পেট্রোবাংলা’৷ আর এ মামলায় বিজয়ের ফলে আরো ২০ থেকে ২২টি তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ব্লক পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী বিশেষজ্ঞরা৷

https://p.dw.com/p/14Ksk
ছবি: AP

বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য ব্লক এখন ২৮টি৷ বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ‘থার্ড রাউন্ড বিডিং'-এ এই ব্লকগুলোর জন্য অনেক আন্তর্জাতিক কোম্পানি আগ্রহী হলেও, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধের কারণে এগিয়ে এসে পিছিয়ে যায় অনেকেই৷ এর মধ্যে ১০ এবং ১১ নম্বর ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের কাজ শুরু করেছে মার্কিন কোম্পানি ‘কনোকো-ফিলিপস'৷ এখন বিরোধ মিটে যাওয়ায় এই অনুসন্ধান কাজ শেষ হলে, বাংলাদেশের সম্ভাবনাগুলো আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে বলে মনে করেন পেট্টোবাংলার চেয়ারম্যান ড. হোসেন মনসুর৷ আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে ‘কনেকো-ফিলিপস'-এর অনুসন্ধানের ফল পাওয়া যাবে বলেও আশা করেন তিনি৷

মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধের নিষ্পত্তির জন্য ২০০৯ সালের ১৪ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সমুদ্র আইন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে আপিল করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়৷ বুধবারের রায়ের পর, বাংলাদেশের নানামুখী সম্ভাবনা বেড়েছে বলে মনে করছেন এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সদস্য ড. সেলিম মাহমুদ৷

বাংলাদেশ আশা করছে, ভারতের ক্ষেত্রেও একই ধরনের রায় পাওয়া যাবে৷ আর ২০১৪ সালে ঐ মামলার রায় পক্ষে আসলে, বাংলাদেশের স্থল ভাগের চেয়ে জলভাগের পরিমাণ হবে অনেক বেশি৷ জানান ড. সেলিম মাহমুদ৷

প্রতিবেদন: সমীর কুমার দে, ঢাকা

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য