1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বাংলাদেশ

হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা১০ ডিসেম্বর ২০১২

বাংলাদেশের আশুলিয়ায় তাজরিন ফ্যাশনস-এ নিহতদের মধ্যে যাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ক্ষতিপূরণ পেতে বেশ সময় লাগবে৷ কারণ, অজ্ঞাত লাশের ডিএনএ প্রেফাইল-এর সঙ্গে তাঁদের ডিএনএ মিলিয়ে দেখতে হবে৷

https://p.dw.com/p/16zFB
A worker visits a burnt garment factory after a fire which killed more than a hundred people, in Savar November 26, 2012. Thousands of angry textile workers demonstrated in the outskirts of Dhaka on Monday after a fire swept through a garment workshop at the weekend, killing more than 100 people in Bangladesh's worst-ever factory blaze. REUTERS/Andrew Biraj (BANGLADESH - Tags: DISASTER BUSINESS EMPLOYMENT TEXTILE)
ছবি: Reuters

তাজরিন ফ্যাশনস-এ আগুনের ঘটনায় নিহত ১১২ জনের মধ্যে ৫৮ জনের লাশ দাফন করা হয়েছে বেওয়ারিশ হিসেবে৷ কারণ, লাশ পুড়ে বিকৃত হয়ে যাওয়ায় তাঁদের বাহ্যিকভাবে সনাক্ত করা সম্ভব ছিল না৷ এ কারণে তাঁদের ডিএনএ-র নমুনা রেখে একটি সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে দাফন করা হয়৷ কিন্তু এই সব লাশের ডিএনএ প্রোফাইল তৈরি করতে অনেক সময় লাগবে বলে ডয়চে ভেলেকে জানান ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাব-এর বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. সাইদুল ইসলাম৷

Workers shout slogans as they protest against the death of their colleagues after a devastating fire in a garment factory which killed more than 100 people, in Savar November 26, 2012. Thousands of angry textile workers demonstrated in the outskirts of Dhaka on Monday after a fire swept through a garment workshop at the weekend, killing more than 100 people in Bangladesh's worst-ever factory blaze. REUTERS/Andrew Biraj (BANGLADESH - Tags: DISASTER BUSINESS TEXTILE EMPLOYMENT CIVIL UNREST)
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের ক্ষোভ প্রকাশ (ফাইল ফটো)ছবি: Reuters

তিনি জানান, যাঁদের পরিবারের সদস্য নিখোঁজ রয়েছেন তাঁদের ডিএনএ নমুনাও সংগ্রহ করা হচ্ছে৷ প্রতিদিনই গড়ে ১০/১২ জন করে নমুনা দিয়ে যাচ্ছেন৷ নমুনা সংগ্রহ শেষ হলে তাঁদেরও ডিএনএ প্রোফাইল তৈরি করা হবে৷ আর তারপর লাশের ডিএনএ-র সঙ্গে আত্মীয়স্বজনের ডিএনএ প্রোফাইল মিলিয়ে শনাত্তকরণ প্রক্রিয়া শেষ হবে৷

এদিকে, এই জটিলতার কারণে অন্তত ৫৮ জন নিহতের পরিবার কোনো ক্ষতিপূরণ পাননি৷ বাকিদের পরিবার ৬ লাখ টাকা করে পেয়েছেন৷ এর এই সুযোগে লাশের দাবিদার বেড়ে যাচ্ছে৷ কেউ কেউ লাশ দাবি করে সুবিধা আদায় করে নিচ্ছে৷ তবে বিজিএমইএ জানিয়েছে, প্রতারকদের ব্যাপারে তারা সতর্ক আছেন৷ কিন্তু ডিএনএ পরীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য