1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জ্বালানি ছাড়াই আকাশে ঘোরাঘুরি

Sanjiv Burman৯ এপ্রিল ২০১৩

কোনো জ্বালানি খরচ না করেই যুক্তরাষ্ট্রের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে উড়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে ‘সোলার ইমপালস’ - সৌরচালিত বিমানের একটি প্রকল্প এটি৷

https://p.dw.com/p/18Btn
Der Schweizer Skipper Raphael Domjan (r) und sein französischer Kollege Gerard d`Aboville stehen am Donnerstag (25.02.2010) nach der offiziellen Enthüllung in einer Halle der Kieler HDW-Werft auf der futuristischen Brücke der "Planet Solar", dem größten Solar-Schiff der Welt. Der 30 Meter lange und 15 Meter breite Katamaran soll nach einer Europa-Tournee mit einem Besuch beim Hamburger Hafengeburtstag im April 2011 zur Weltumrundung aufbrechen. Foto: Carsten Rehder dpa/lno
ছবি: picture alliance/dpa

সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক এই প্রকল্পের মূল উদ্যোক্তা ব্যার্ট্রান্ড পিকার৷ তাঁর সঙ্গে রয়েছেন অন্দ্রেঁ বোরশবার্গ৷ এই বোরশবার্গই চালাবেন বিমানটি৷

পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী মাসের প্রথম দিকে সান ফ্রান্সিসকো থেকে যাত্রা শুরু করবে এই সৌরচালিত বিমান৷ প্রায় দুই মাস পর সেটি নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে নামবে৷ এর মধ্যে ফিনিক্স, ডালাস, ওয়াশিংটন সহ আরও একটি শহরে যাত্রাবিরতি করবে বিমানটি৷

এর আগে গত বছরের জুন মাসে সৌরচালিত এই বিমানটি স্পেন থেকে মরক্কো যায়৷ সেটাই ছিল প্রথম আন্তঃ মহাদেশীয় যাত্রা৷

সোলার ইমপালস প্রকল্পের মূল লক্ষ্য বিশ্বভ্রমণ৷ ২০১৫ সালে সেটা পূরণের পরিকল্পনা করা হয়েছে৷ এই লক্ষ্যে ২০০৩ সালে দশ বছরের জন্য ৯০ মিলিয়ন ইউরো বাজেট নিয়ে কাজ শুরু হয়৷ ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো সৌরচালিত একটি পরীক্ষামূলক বিমান উড়তে সক্ষম হয়৷ তখন ভূমি থেকে এক মিটার উঁচু দিয়ে প্রায় সাড়ে তিনশো মিটার এলাকা পাড়ি দেয় বিমানটি৷

জাম্বো জেটের মতো দীর্ঘ পাখা বিশিষ্ট এই বিমানে প্রায় ১২ হাজার সৌরকোষ লাগানো রয়েছে৷ দিনের বেলায় এগুলো আলো সঞ্চয় করে রাখে, যেন রাতের বেলায় তা দিয়ে ব্যাটারি চার্জ করা যায়৷

সৌরচালিত এই বিমানে দীর্ঘ পাখা থাকলেও ওজনে সেটা একটি ছোট গাড়ির সমান মাত্র৷

আপাতত বিশেষ এই বিমানের যাত্রী বলতে শুধু একজন পাইলট হলেও ভবিষ্যতে যেন সৌরচালিত বিমান যাত্রী বহন করতে পারে সেই স্বপ্ন দেখেন সোলার ইমপালস প্রকল্পের প্রধান পিকার৷

তিনি বলেন, বর্তমানে মাত্র এক ঘণ্টায় এক বিলিয়ন টন তেল ব্যবহৃত হচ্ছে৷ এভাবে চলতে থাকলে একদিন সমস্ত জ্বালানি ফুরিয়ে যাবে৷

জেডএইচ / এসবি (রয়টার্স)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য