1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ছবির বাজারের ভবিষ্যৎ ইন্টারনেট

৫ সেপ্টেম্বর ২০১২

হলিউডের বড় বড় তারকার ছবি দেখতে সকলেই সিনেমা হলে যান৷ কিন্তু মাঝারি মানের ছবিগুলোকেও তো ব্যবসা করতে হবে৷ তাই ইন্টারনেটকে তারা প্রেক্ষাগৃহের ভবিষ্যত হিসেবে ধরছে৷ ভেনিস উৎসবে সেটাই বলা হচ্ছে৷

https://p.dw.com/p/163q0
ছবি: picture-alliance/dpa

ব্লক বাস্টার ছবিগুলোর মূল ব্যবসা কিন্তু প্রেক্ষাগৃহের টিকেট৷ তবে হলিউডের বাইরেও অনেক ছবি আছে যেগুলো ভালো মানের, তবে অত বেশি বাজেটের নয়৷ সেগুলোর ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে ইন্টারনেট হয়ে উঠবে একটি বড় সম্ভাবনা৷ ভেনিসে আগত চলচ্চিত্র বিশেষজ্ঞরা তেমনটিই বলছেন৷

বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো চলচ্চিত্র উৎসব হিসেবে পরিচিত ইটালির ভেনিস নগরীর এই উৎসব৷ যদিও অস্কার কিংবা কানের মত তেমন প্রচার পায় না এই উৎসব৷ তা সত্ত্বেও এই উৎসবে আসেন অনেক চলচ্চিত্র পরিচালক ও বিশেষজ্ঞ৷ তারাই এখন বলছেন, অনেক ছবি প্রেক্ষাগৃহে না ছেড়ে ইন্টারনেটে ছাড়লেই তো হয়৷ কারণ দিন দিন ইন্টারনেটে মানুষ বেশি করে মুভি দেখছে৷ আর সেগুলোর অধিকাংশই পাইরেটেড৷ এই ক্ষেত্রে তাদের জন্য নতুন একটি প্রস্তাব নিয়ে এসেছে ‘আই অন ফিল্মস'৷ ফরাসি এই নেটওয়ার্ক আগামী মাস থেকে ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট ‘ডেইলি মোশন'এর সঙ্গে মিলে কোনো মুভির প্রিভিউ বিনামূল্যে ইন্টারনেটে ছাড়বে৷ এরপর অল্প পয়সার বিনিময়ে সেই ছবি ইন্টারনেটে আবার দেখা যাবে৷ আই অন ফিল্মস'এর কর্মকর্তা নাওয়িদ সারেম বলেন, ইন্টারনেটেই ছবির দর্শকদের একটি প্লাটফর্ম তৈরি করা যায় এবং তাদের আরও বেশি করে আকৃষ্ট করা সম্ভব৷ ইতিমধ্যে তারা পরীক্ষামূলকভাবে ‘ফিয়ার অব ফলিং' নামে একটি ছবির প্রিভিউ ইন্টারনেটে বিনামূল্যে ছেড়েছিলেন৷ দেখা গেছে এক রাতেই সেটা ৫,৭০০ জন দেখেছে যাদের মধ্যে শতকরা ৭০ ভাগের বয়স ১৫ থেকে ৩৫ বছর৷ এই পরিসংখ্যান মাঝারি বাজেটের চলচ্চিত্র নির্মাতাদের জন্য নতুন আশা নিয়ে এসেছে৷

Filmfestspiele Venedig 2012 Michael Mann Jury
ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবছবি: picture-alliance/dpa

আরআই/জেডএইচ (এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য