1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

হরতালে মোবাইল কোর্টের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মানবাধিকার নেতারা

১৩ জুন ২০১১

বিএনপি বলেছে, তারা রাজনৈতিক কর্মসূচির পাশাপাশি এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে৷ আর সংসদে দেয়া বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন বলেন, হরতালে মোবাইল কোর্ট নামায় সাধারণ মানুষের মানবাধিকার রক্ষা পেয়েছে৷

https://p.dw.com/p/11ZeE
মানবাধিকার লংঘিত হয়নি, দাবি সাহারা খাতুনেরছবি: Samir Kumar Dey

অর্থাৎ, কারুরই মানবাধিকার লংঘিত হয়নি এবং বিরোধী দল হরতালের নামে ধ্বংসাত্মক কাজ করতে পারেনি৷ বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন৷

বিরোধী দলের ৩৬ ঘন্টা হরতালে এবারই প্রথম মোবাইল কোর্ট বা ভ্রাম্যমান আদালত মাঠে নামে৷ বিএনপি'র দাবি, মোবাইল কের্টের মাধ্যমে তাদের শতাধিক নেতা-কর্মীকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে তাৎক্ষনিকভাবে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে৷

বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মীর্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, রাজনৈতিক কর্মসূচি ছাড়াও এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন তারা৷ আর মনবাধিকার নেত্রী এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল হরতালে মোবাইল কোর্টের ব্যবহারের বিরোধিতা করে বলেছেন, এতে মানবাধিকার লংঘিত হয়েছে৷ কারণ যাদের শাস্তি দেয়া হয়েছে, তারা আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পায়নি৷

রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন সংসদে বলেছেন, মোবাইল কোর্টের কারণে মানবাধিকার লংঘিত হয়নি, বরং সাধারণ মানুষের মানবাধিকার রক্ষা পেয়েছে৷ এবং বিরোধী দল ধ্বংসাত্মক কাজ করতে পারেনি৷ তিনি বলেন, মেবাইলকোর্ট আইন সংসদেই পাশ হয়েছে৷ আর সেই আইন অনুযায়ী, হরতালে মোবাইল কোর্ট কাজ করেছে৷

এদিকে হরতালের প্রথমদিনে আটক বিএনপি'র সাবেক দুই মন্ত্রী আলাতাফ হোসেন চৌধুরী এবং হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে কারগারে পাঠান হয়েছে৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান