1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

রুনির দাপটে কমিউনিটি শিল্ড জিতল ম্যান ইউ

৯ আগস্ট ২০১০

কমিউনিটি শিল্ডের ফাইনালে রবিবার চেলসিকে ৩-১ হারিয়ে দিল ম্যান ইউ৷ দারুণ খেলেছেন রুনি-ল্যাম্পার্ড জুড়ি৷ চেলসির দলগত প্রচেষ্টা ভালো হলেও খেলোয়াড়দের চোট আঘাত ভুগিয়েছে৷

https://p.dw.com/p/OfAE
রুনির গোল উদযাপন (ফাইল ছবি)ছবি: AP

রুনি ল্যাম্পার্ডের জোড়া ফলা রবিবার যে খেলাটা দেখাল কমিউনিটি শিল্ডে, বিশ্বকাপে তার খানিকটা দেখাতে পারলেও ইংল্যন্ডকে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দ্বিতীয় রাউন্ডেই ফিরে আসতে হত না৷ খেলা শুরুর আগে ১০০ বছরের পুরানো এই শিল্ডকে তেমন গুরুত্ব না দিলেও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসন যে তলায় তলায় ম্যাচ জেতার প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামিয়েছিলেন তাঁর দলকে, তা বোঝা গেছে ম্যাচের শুরু থেকেই৷

শুরুতে চেলসিকে কিছুটা বিপদজনক দেখালেও ক্রমশ মাঠের দখল নিয়ে নেয় ম্যান ইউ৷ রুনি ল্যাম্পার্ড মাঠ জুড়ে খেটে খেলে তিনটি গোলের সম্ভাবনা তৈরি করেন৷ তার মধ্যে প্রথম গোলটা ভ্যালেন্সিয়ার পায়ে প্রায় সাজিয়ে দেন রুনি৷ দ্বিতীয় গোলটা করেন হার্নানডেজ আর ইনজুরি টাইমে তৃতীয় গোল আসে বার্বাতোভের পা থেকে৷

তুলনায় চেলসিকে এদিন ক্রমশই নিষ্প্রভ দেখিয়েছে ম্যান ইউর পাশে৷ আশলে কোল সেভাবে খেলতে পারছেন না, কারণ ফর্ম ভালো নেই৷ দলের অনেকের চোট সারেনি৷ কালুর দেওয়া একটামাত্র গোল৷ গোটা ম্যাচে এটাই স্বান্তনা ছিল চেলসির৷ তবে মরশুমের শুরুতেই তাদের দলের দুর্দশা এভাবে ধরা পড়ে যাওয়াটাও কাজের কথা নয়৷ তা না হলে, বড়মাপের ফাইনাল খেলায় ৩-১ ফলাফলে হারাটাকে অনেকটা বিশ্বকাপে জার্মানি বনাম আর্জেন্টিনা ম্যাচের সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে৷ বলা বাহুল্য, বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা কিন্তু সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি৷ কিন্তু চেলসির সামনে এখনও সুযোগ অপেক্ষমান৷

প্রতিবেদন: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্পাদনা: জাহিদুল হক