1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বার্লিনে চোখ ধাঁধানো আন্তর্জাতিক ফ্যাশন শো

৪ জুলাই ২০০৯

বার্লিনে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন প্রদর্শনীর ব্যবসায় মডেলের সমারোহ চোখ ধাঁধায় বটে, তবে বিশ্বজুড়ে পোশাকের পরিবর্তন নানা ডিজাইনে – রঙে ও কাপড়েও৷

https://p.dw.com/p/IhBD
বার্লিনের ফ্যাশন শো-এর মঞ্চে কয়েকজন মডেলছবি: picture-alliance/ dpa

ফ্যাশন শো‘র বিশ্বখ্যাতি প্যারিসে, অতঃপর রোমে৷ বার্লিন হরেক খ্যাতির শিরোপায় ভূষিত৷ কিন্তু ফ্যাশন শো-এ গরিমাদীপ্ত নয়৷ যদিও বছরে পাঁচটি ফ্যাশন শো'র আয়োজন করা হয়৷ তিনটি গ্রীষ্মে, দু'টি প্রাক-শীতে৷ জার্মানির ফ্যাশন নিয়ে খুব হৈ-চৈ করা হয় না বটে, তবে বিশ্বের টপ মডেল এখনও ক্লাউডিয়া শিফার এবং হালে হাইডে ক্লুম৷

ফ্যাশন শো মানেই সুন্দর ও দামি পোশাকের বাজার তৈরি করা৷ আর তৈরির জন্যে চাই নজরকাড়া তরুণী ও তরুণ৷ বিশেষত তরুণী৷ পুরুষের চেয়ে যুবতী নারীরাই বেশি ফ্যাশন করে৷ এই হিসেব মনে রেখেই পোশাক নির্মাতারা তৎপর হয়৷ যেমন হয়েছে বার্লিনে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ট্রেড শো প্রিমিয়ামে৷

তিন দিনের আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ট্রেড শো-এ দেড় হাজারের বেশি সুন্দরী মডেল পৃথিবীর নানা দেশ থেকে অংশ নিয়েছে৷ প্রতি ঘন্টায় ঘন্টায় ফ্যাশন শো৷ বিভিন্ন স্টলে৷ ভারত থেকে কোন স্টল দেওয়া হয়নি, কোন মডেলও আসেননি৷ তবে চীন, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ার স্টলে নিজস্ব মডেল ছিলেন৷ আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ট্রেড শো'য়ে ৫৩টি দেশ অংশ নিয়েছে৷ পূর্ব পশ্চিম ইউরোপের অধিকাংশ দেশ৷ আমেরিকা, ক্যানাডা, ব্রাজিল, কেনিয়া, নাইজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, পেরু, জর্ডান, কাতার, দুবাই, দক্ষিণ আফ্রিকা, থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এমনকি ইসরায়েলও৷ স্টলের সংখ্যা ৪৭৮৷

এই ফ্যাশন ট্রেড শো-এ কেবল চোখ ধাঁধানো পোশাকই নয়, জুতোর স্টাইল যে কতরকম হতে পারে, কতরকম বেল্ট, হ্যাট, লিপস্টিক, গহনাপাতি, পারফিউম সবই প্রদর্শিত হচ্ছে৷ দেখে মনে হয় জগৎটাই ফ্যাশনের৷ ফ্যাশনের বাণিজ্য বিশ্বময়৷

প্রতিবেদক: দাউদ হায়দার, সম্পাদনা: আবদুস সাত্তার