1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

যুদ্ধাপরাধের বিচার

২৩ মার্চ ২০১২

নতুন যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুন্যালে শিগগিরই প্রসিকিউটর নিয়োগ দেয়া হবে৷ আইন প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, প্রসিকিউটরদের বিরুদ্ধে অদক্ষতার ঢালাও অভিযোগ ঠিক নয়৷ তিনি এই অভিযোগকে একধরনের প্রচারণা বলে মনে করেন৷

https://p.dw.com/p/14PoN
ছবি: DW

যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরুর দু'বছরের মাথায় আরো একটি নতুন ট্রাইবুন্যাল গঠন করা হয়েছে বৃহস্পতিবার৷ ঐ ট্রাইবুন্যালের বিচারক নিয়োগ দেয়া হয়েছে৷ শুক্রবার আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন, কয়েকদিনের মধ্যেই নতুন ট্রাইবুন্যালের কাজ শুরু হবে৷ এজন্য নতুন প্রসিকিউটর নিয়োগ দেয়া হবে৷ তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুন্যালের প্রসিকিউটরদের দক্ষতা নিয়ে ঢালাও অভিযোগ করা হচ্ছে৷ এই অভিযোগ ঠিক নয়৷ এটা একধরনের প্রচারণা৷

এদিকে ট্রাইবুন্যালের তদন্তকারীরা বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের ব্যাপারে তদন্ত করছে৷ তদন্ত সংস্থার সমন্বয়কারী ডিআইজি আব্দুল হান্নান খান জানান,তারা চৌধুরী মইনুদ্দিন এবং আশরাফুজ্জামান খান নামে দু'জনকে চিহ্নিত করতে পেরেছেন যারা একাত্তরে সরাসরি বুদ্ধিজীবী হত্যার সঙ্গে জড়িত৷ তাদের অপরাধের যথেষ্ট সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে৷ তবে তারা এখন দেশের বাইরে পলাতক আছেন৷

হান্নান খান জানান, এর বাইরে আরো ৬ জনের বিরুদ্ধ তদন্ত হচ্ছে৷ তিনি আশা করেন, আগামী জুন মাস নাগাদ তাদের সবার বিরুদ্ধে ট্রাইবুন্যালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা যাবে৷ আর তারা যাতে পালাতে না পারেন, সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে৷

যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুন্যাল গঠন করার পর এপর্যন্ত ৮ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়েছে ৷ তাদের মধ্যে জামায়েত নেতা দেলোয়ার হোসেন সাঈদির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য