1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

উদ্বিগ্ন জাতিসংঘ

২৪ ডিসেম্বর ২০১৩

দেশের অর্ধেক অংশে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে৷ প্রায় ৪৫ হাজার মানুষ জাতিসংঘের ঘাঁটিতে আশ্রয় নিয়েছে৷ দক্ষিণ সুদান সম্পর্কে এসব তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘ৷ নিরাপত্তা পরিষদের কাছে শান্তিরক্ষা সৈন্য বাড়ানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে৷

https://p.dw.com/p/1AgFu
Südsudan Flüchtlinge Bürgerkrieg 19.12.2013
ছবি: Reuters

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কাছে দক্ষিণ সুদানে শান্তিরক্ষা সৈন্য বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে চিঠি লিখেছেন বান কি মুন৷ চিঠিতে জাতিসংঘের মহাসচিব জানান, আফ্রিকার নবীনতম দেশটিতে গৃহযুদ্ধ শুরু হতে পারে৷ জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে জরুরি ভিত্তিতে শান্তিরক্ষা বাহিনীর শক্তি বাড়ানো দরকার৷

এদিকে জাতিসংঘের মানবিক বিষয় সম্পর্কিত সমন্বয় সংস্থা (ওসিএইচএ) জানিয়েছে, দক্ষিণ সুদানে সামরিক বাহিনীর দুটি অংশের মধ্যে সংঘর্ষ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত রাজধানী যুবা এবং বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত শহর বোরসহ কয়েকটি এলাকা থেকে মোট ৪৫ হাজার নিরীহ মানুষ প্রাণ বাঁচাতে ঘরবাড়ি ছেড়েছে৷ জাতিসংঘের ঘাঁটিতে আশ্রয় নিয়েছে তাঁরা৷ আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা দ্রুত অনেক বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে৷

Südsudan Süd Sudan Flüchtlinge Unruhen Juba
জাতিসংঘের মহাসচিব মনে করেন, আফ্রিকার নবীনতম দেশটিতে গৃহযুদ্ধ শুরু হতে পারেছবি: Reuters

দক্ষিণ সুদানের রাজধানী যুবায় সামরিক বাহিনীর দুটি অংশের মধ্যে কয়েকদিন আগে সংঘর্ষ শুরু হয়৷ সরকারি তথ্য অনুযায়ী সংঘর্ষে অন্তত ৫০০ মানুষ নিহত হয়েছে৷ তবে মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি৷ প্রেসিডেন্ট সালভা কির মনে করেন, চলমান এ সংঘর্ষের জন্য সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রিক মাচার এবং তাঁর অনুগতরা দায়ী৷

জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট বলেছেন, রিক মাচার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করতে চাইছেন৷

তবে অভ্যুত্থান চেষ্টা এবং সংঘর্ষে তাঁর জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন মাচার৷ তাঁর মতে, সংঘর্ষ শুরু হয়েছিল সামরিক বাহিনীর দুটি গ্রুপের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে৷ গত জুলাইয়ে ভাইস প্রেসিডেন্টের পদ থেকে মাচারকে সরিয়ে দেয়া হয়৷ তারপর থেকে তিনি প্রেসিডেন্ট সালভা কিরের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ

এসিবি / জেডএইচ (এএফপি, ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য