1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

এক সৌখিন দম্পতির কথা

সনিয়া কাউন/জেডএইচ৪ জানুয়ারি ২০১৪

স্থপতি ইয়েসপার সিন্ডব্যার্গ তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানসহ ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহাগেনে একটি বাগান-অ্যাপার্টমেন্টে থাকেন৷ সেখানকার প্রতিটি ফার্নিচারের পেছনে রয়েছে একটি ছোট্ট ইতিহাস৷

https://p.dw.com/p/1AkjS
ছবি: picture-alliance/ZUMAPRESS.com

সিন্ডব্যার্গ পরিবার আগে এখনকার চেয়ে দ্বিগুন বড় একটা অ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন৷ কিন্তু তারপরও তাঁরা বাসা বদল করে খুশি৷ কেননা তাঁদের অ্যাপার্টমেন্টের সঙ্গেই রয়েছে বাগান৷

২০১০ সালে তিনটি পেন্টহাউসের ছাদ মিলিয়ে বাগানটি তৈরি করা হয়৷ তিনটি ছাদের আয়তন প্রায় সাড়ে চারশো বর্গমিটার৷ রদবদলের অনুমতি পেতে লেগেছে প্রায় ছয় বছর৷ কারণ পেন্টহাউস আর বাগান মিলিয়ে ভবনটা সাত তলা হয়ে গেছে – যেখানে কোপেনহাগেনে পাঁচ তলার বেশি উঁচু ভবন নির্মাণের অনুমতি নেই৷

তিনটি পেন্টহাউসের একটিতে থাকেন সিন্ডব্যার্গ পরিবার যার আয়তন প্রায় ১০০ বর্গমিটার৷ ‘‘এটা একটা দারুণ বিষয় যে, আপনি এখানে এসে চারপাশটা উপভোগ করতে পারেন৷ আমার কয়েকজন প্রতিবেশী দিনের কাজ শুরুর আগে সকালে এখানে এসে সংবাদপত্র পড়েন৷ প্রতিদিনই এমনটা করার দরকার নেই৷ কিন্তু আপনি যে এটা করতে পারবেন, সেটাই তো একটা আরামদায়ক অনুভূতি,'' বলেন সিন্ডব্যার্গ৷

তাঁদের পেন্টহাউসের জানালা দিয়ে ঘরে খুব আলো আসে৷ স্ক্যান্ডিনেভিয়ান স্টাইলের এই সাধারণ বৈশিষ্ট্যটিই বিষয়টা সহজ করেছে৷ ‘‘অ্যাপার্টমেন্টের সবচেয়ে ভালো দিক দিনের আলো এবং আকাশের দৃশ্য, যেটা আপনি দেখতে পারেন৷ এখান থেকে আপনি আবহাওয়া, মেঘ, আলোর খেলা সহ একটা দিনের যাবতীয় পরিবর্তনগুলো দেখতে পারেন৷''

সিন্ডব্যার্গদের প্রত্যেকটি ফার্নিচারের পেছনেও রয়েছে একটি ছোট্ট ইতিহাস৷ যেমন খাবার টেবিলের উপর যে বাতিটি ঝুলছে সেটা আসলে কোপেনহাগেনের রাস্তার একটা পুরানো বাতি৷ গোটা শহরেই এমন বাতি ছড়িয়ে রয়েছে৷ এগুলো পরিবর্তন করে এখন আধুনিক লাইট বসানো হচ্ছে৷ তাই শহর কর্তৃপক্ষ কিছু কিছু বাতি বাড়িতে ব্যবহারের জন্য বিক্রি করে দিচ্ছে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য