1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

চীনে নতুন এক ভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক

২০ এপ্রিল ২০১৩

নামটা খুব খটমটো৷ এইচ সেভেন-এন নাইন৷ এই ভাইরাস আতঙ্ক হয়ে উঠেছে চীনে৷ এ পর্যন্ত মারা গেছে ১৭ জন৷ আছে আরো মৃত্যুর শঙ্কা৷ রোগের কারণ জেনে শঙ্কা এবং আতঙ্ক দূর করতে এবার মাঠে নামছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা৷

https://p.dw.com/p/18JgA
A screen shows a girl who hospital officials say is infected with the new H7N9 bird flu strain and is undergoing treatment, during a news conference at Ditan Hospital in Beijing April 13, 2013. Chinese capital Beijing reported on Saturday its first suspected case of the new strain of bird flu, state news agency Xinhua said, which would be the first time it has been found in a human outside of eastern China. The seven-year-old child is in a stable condition in the Beijing hospital and samples have been sent to the Chinese Centre for Disease Control and Prevention for further tests, the report said. REUTERS/Stringer (CHINA - Tags: HEALTH MEDIA TPX IMAGES OF THE DAY) CHINA OUT. NO COMMERCIAL OR EDITORIAL SALES IN CHINA
ছবি: Reuters

শুরুতে মনে হয়েছিল ‘বার্ড ফ্লু', এ নিয়ে কথাও কম হয়নি৷ তবে নিশ্চিত করে যে রোগটিকে ‘বার্ড ফ্লু' বলা হবে তার উপায় নেই৷ সংশয় আছে প্রচুর৷ চীনে এ পর্যন্ত সংক্রমণ দেখা দিয়েছে ৮৮ জনের দেহে, তার মধ্যে শুক্রবার পর্যন্ত মারা গেছে ১৭ জন৷ রোগে আক্রান্তদের বেশির ভাগই শাংহাই এবং তার আশপাশের রাজ্য আনহুই, জিয়াংসু এবং ঝেজিয়াং-এর৷

চীনের আয়তন এবং জনসংখ্যা দেখলে সংক্রমিতের সংখ্যাকে খুব বেশি বলা যাবে না৷ কিন্তু ব্যাপকতা পেতে কতক্ষণ! সে আশঙ্কা থেকেই শুক্রবার আদৌ এইচ সেভেন-এন নাইন-এর সংক্রমনের কারণেই এ রোগ দেখা দিয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জি যিনপিং৷ ‘বার্ড ফ্লু'-র প্রাদূর্ভাবের আশঙ্কা দূরে রাখতে আগের দিন থেকেই চীনে বন্য পাখি এবং প্রাণী বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে সরকার৷

BEIJING, April 13, 2013 A medical worker feeds a seven-year-old girl infected with the H7N9 strain of bird flu at the Beijing Ditan Hospital in Beijing, capital of China, April 12, 2013. This was the first case of H7N9 infection in the Chinese capital. The child is in stable condition, and two people who have had close contact with the child have not shown any flu symptoms
রোগী দেখে উঠতে ডাক্তাররা হিমশিম খাচ্ছেন...ছবি: picture-alliance/ZUMA Press

এদিকে, এক সংবাদ পত্রের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে অনেক বন্য পাখি উড়ে এসে মিশে গেছে চীনের হাঁস আর মুরগির সঙ্গে৷ এ খবরে আতঙ্ক বাড়ার কথা, বেড়েছেও৷ তবে খুব শিগগিরই হয়ত এ অবস্থা থেকে মুক্তিও মিলবে৷ এ আশা করা যাচ্ছে, কারণ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় চীনের প্রতিনিধি মাইকেল ও'লিয়েরি জানিয়েছেন তাদের একটি দল ইতিমধ্যে পৌঁছে গেছে চীনে৷ সাত দিন থাকবেন তাঁরা৷ কাজ একটাই – যে রোগ নিয়ে এত আতঙ্ক তার জন্য এইচ সেভেন-এন নাইন নাকি, অন্য কোনো ভাইরাস দায়ী, সেটা জানা৷

এসিবি/ডিজি (ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য