1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ক্যামেরুন জাপানের বিরুদ্ধে খেলায় দেখাবে, তাদের কী কী সমরাস্ত্র আছে

১৪ জুন ২০১০

ক্যামেরুন কোচ পল ল্য গুএ্যাঁ তাই ঘোষণা করেছেন৷ অপরদিকে ইটালি প্রথমবার মাঠে নামবে প্যারাগুয়ের বিরুদ্ধে, কিন্তু গতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে এবার ঠিক সেই আসনে দেখছে না কেউ৷

https://p.dw.com/p/NqWC
ক্যামেরুন কোচ পল ল্য গুএ্যাঁছবি: AP

গ্রুপ ‘ই'-র ম্যাচে ক্যামেরুন তার প্রতিভাধর খেলোয়াড়দের কনে দেখানোর মতো করে জগতের কাছে পরিবেশন করবে৷ ওদিকে জাপানের ফর্ম এখন বিশেষ সুবিধের নয় – প্রাক-টুর্নামেন্ট পাঁচটি খেলার মধ্যে তারা চারবার হেরেছে এবং একবার ড্র করেছে৷ এমন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ল্য গুএ্যাঁ'র হামবড়াই হজম করা চলে৷ ক্যামেরুনের দলকে স্বদেশে বলা হয় ‘ইনডমিটেবল লায়নস' বা অদম্য সিংহ৷ ডিফেন্সে রিগোবার্ট সং এবং জেরেমি, এছাড়া আছে নিকোলাস ন'কুলু এবং আলেক্সান্দ্র সং'এর মতো তরুণ খেলোয়াড়রা৷ তবে সবার উপরে মানুষ সত্যের মতো স্ট্রাইকার স্যামুয়েল এটো'ও৷ তিনবার আফ্রিকান প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার৷ সেই দলের ক্যাপ্টেন৷

দিনের শেষ খেলা ইটালি এবং প্যারাগুয়ের মধ্যে৷ ইটালির কোচ মার্চেল্লো লিপি শেষ লঘু ট্রেনিং সেসনে কাদের পিংক বিব দিয়েছেন অথবা দেননি, তাই নিয়েই সাংবাদিকদের জল্পনা-কল্পনা – আন্তোনিও দি নাতালে নাকি সিরিয়ে ‘আ'-র টপ স্কোরার হওয়া সত্ত্বেও প্রথম একাদশে থাকছে না৷ অপরদিকে ভিনচেন্সো ইয়াকিন্তা এবং আলবের্তো জিলার্দিনো স্ট্রাইকার হিসেবে মাঠে থাকছে৷ মাঝমাঠে সিমোনি পেপে এবং বাঁয়ে সালভাতোরে বচেত্তি'র ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য৷ মোট কথা, লিপ্পি বলছেন: ফ্রেন্ডলি দিয়ে কিছু বোঝা যায় না৷ টুর্নামেন্টে কি হয়, সেটাই হল বড় কথা৷

নেদারল্যান্ডস এবং ডেনমার্কের মধ্যে দিনের প্রথম খেলাটি শেষ হয়েছে ১-০, ডেনমার্কের তরফে একটি সেমসাইড গোলের ফলে৷ নয়তো খেলায় অপ্রত্যাশিত বলে বিশেষ কিছু ছিল না৷

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন